দশম খণ্ড

সাক্ষাৎকারঃ মেজর আবদুল হালিম

<১০, ১৬.৩, ৩৭৬-৩৭৭> সাক্ষাৎকারঃ মেজর আবদুল হালিম ২২–১১–১৯৭৩   মুক্তিযুদ্ধকে অব্যাহত রাখার জন্য মে মাসের শেষদিকে ভারতীয় সীমান্তের বিভিন্নস্থানে শিবির স্থাপন করা হয়।আমাকে ৩রা জুন ১৯৭১ সালে দক্ষিণ পশ্চিম সেক্টরের কমান্ডার নিযুক্ত করেন। শিকারপুর সাব সেক্টর কমান্ডার নিযুক্ত হওয়ার পর আমাকে১ কোম্পানী ইপিআর, মুজাহিদ দেওয়া হয়। আমার সহ-অধিনায়ক হিসেবে কাজ করেন ইপিআর বাহিনীর সুবেদার মজিদ। […]

সাক্ষাৎকারঃ মেজর আবদুল হালিম Read More »

সাক্ষাৎকারঃ তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী– বেনাপোল পতাকা

<১০, ১৬.২, ৩৭৪-৩৭৬> সাক্ষাৎকারঃতৌফিক-ই- এলাহী চৌধুরী শেষবারের মত এপ্রিলের শেষে যশোরের বেনাপোল থেকে ভারতে পশ্চাদপসরণ করার সময় আমাদের দুঃখকষ্ট সীমাহীন ছিল।বর্ষার আগমনে প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছিল এবং আমাদের সঙ্গীদের শোয়া দূরে থাক, মাথা গোঁজার ঠাইটুকুও ছিল না। অবিরাম বৃষ্টি, অর্ধাহার, অনাহার তার উপর আপাতদৃষ্টিতে পরাজয়ের গ্লানি মিলিয়ে আমরা অনেকটা দিশেহারা হয়ে পড়েছিলাম। এই রকম অবস্থায় বাংলার

সাক্ষাৎকারঃ তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী– বেনাপোল পতাকা Read More »

সাক্ষাৎকারঃ লেঃ কর্নেল মোস্তাফিজুর রহমান

শিরোনাম সূত্র তারিখ ১৬।৮নং সেক্টরে সংঘটিত যুদ্ধ সম্পর্কে অন্যান্যের বিবরণ বাংলা একাডেমীর দলিলপত্র মে-ডিসেম্বর ১৯৭১ <১০, ১৬.১, ৩৭২-৩৭৪> সাক্ষাৎকারঃ লেঃ কর্নেল মোস্তাফিজুর রহমান ৬-১০-১৯৭৩   বেতাই, বানপুর, বনগাঁ, গোজাডাঙ্গা ইত্যাদি স্থানে মুক্তিবাহিনীর ক্যাম্প করা হয়ঃ ১। বেতাই ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার ছিলেন ক্যাপ্টেন আজম চৌধুরী। ২।বানপুরে ছিলেন ক্যাপ্টেন মোস্তাফিজুর রহমান। ৩।বয়রায় ছিলেন ক্যাপ্টেন কে,এন, হুদা। ৪।

সাক্ষাৎকারঃ লেঃ কর্নেল মোস্তাফিজুর রহমান Read More »

সাক্ষাৎকারঃ লেঃ কর্নেল এম. এ. মঞ্জুর

<১০, ১৫.২, ৩৬৯-৩৭১> সাক্ষাৎকারঃ লেঃ কর্নেল এম এ মঞ্জুর ২৯-৩-১৯৭৩   মানসিক দিক থেকে প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেবার জন্য। পালাবার পথ খুঁজেছিলাম। অবশেষে সে সুযোগ হয় ২৬ শে জুলাই। ইতিপূর্বে আলাপ-আলোচনা পরিকল্পনা করেই রেখেছিলাম। মেজর জিয়াউদ্দিন, মেজর তাহের, ক্যাপ্টেন পাটোয়ারী , আমার পরিবার এবং আরদালী সহ বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ি। আরও আগে বেরোবার চেষ্টা

সাক্ষাৎকারঃ লেঃ কর্নেল এম. এ. মঞ্জুর Read More »

সাক্ষাৎকারঃ লেঃ কর্নেল এম. এ. ওসমান চৌধুরী

শিরনাম সূত্র তারিখ ১৫। ৮নং সেক্টরের সংঘটিত যুদ্ধ বাংলা একাডেমীর দলিলপত্র মে-ডিসেম্বর১৯৭১ <১০, ১৫.১, ৩৬৭-৩৬৯> সাক্ষাৎকারঃ লেঃ কর্নেল এম এ ওসমান চৌধুরী** ৩১-১-৭৪ খুলনা ও যশোরের ছিন্নমূল ও বিক্ষিপ্ত অনেক ইপি আর এবং আরও কিছু সংখ্যক নিয়মিত বাহিনীর সৈন্য  পুলিশ আমার সাথে যোগদান করে। আমি আমার সমস্ত  বাহিনীকে পুনঃসংঘটিত করে ৭টি কোম্পানীতে বিভক্ত করে করে

সাক্ষাৎকারঃ লেঃ কর্নেল এম. এ. ওসমান চৌধুরী Read More »

Operation Avoya Bridge: বদিউজ্জামান

 <১০, ১৪.৬, ৩৬৪–৩৬৬> অনুবাদ অপারেশন অভয়া ব্রিজঃ জনাব বদিউজ্জামান ১৪-১৫ আগস্ট রাতে রাজশাহী-নবাবগঞ্জ রোডের সফল অপারেশনের পর মুক্তিযোদ্ধাদের মনোবল বেশ বৃদ্ধি পেয়েছিলো এবং মেজর গিয়াসের তত্ত্বাবধায়নে কাছাকাছি এলাকায় আরেকটি অপারেশন করার জন্য তারা বেশ উত্তেজিত ছিল। ১৪-১৫ আগস্ট রাতে ‘হরিপুর ব্রিজ’ নামক একটি অতি গুরুত্বপূর্ন একটি ব্রিজ আমরা দখল করি এবং ১২ জন পাকিস্তানি আর্মি

Operation Avoya Bridge: বদিউজ্জামান Read More »

৭নং সেক্টরের মুক্তিবাহিনীর তৎপরতা

 <১০, ১৪.৫, ৩৫৭-৩৬৪> ৭নং সেক্টর আওতাধীন বগুড়া জেলায় মুক্তিবাহিনীর তৎপরতা   পশ্চিমবঙ্গ হইতে সামরিক ট্রেনিং লইয়া সাইফুল ইসলাম বগুড়া জেলার পূর্বাঞ্চলে ফিরিয়া আসে। সাইফুলের নেতৃত্বে পরিচালিত গেরিলা দল জুলাই মাসে ধুনট থানা আক্রমণ করে। থানাতে বেশ কিছু সংখ্যক পাঞ্জাবী পুলিশ ছিল। এই অতর্কিত হামলায় ৭ জন পাঞ্জাবী পুলিশ নিহত হয় এবং গেরিলা দল পূর্ব বগুড়ার

৭নং সেক্টরের মুক্তিবাহিনীর তৎপরতা Read More »

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি (প্রতিবেদন)

<১০, ১৪.৪, ৩৫৬–৩৫৭> মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি “সে পথ দিয়ে পাকসেনারা ফিরলো না আর” অক্টোবর মাসের প্রথম সপ্তাহে ক্যাপ্টেন ইদ্রিস আকস্মিকভাবে একটি সিক্রেট ইনফরমেশন পেয়ে গেলেন। ধেয়ে চললেন তিনি তার মুক্তিবাহিনী নিয়ে। হাতে তাদের থ্রি-নট-থ্রি, গ্রেনেড আর দুটি এল-এম-জি। হানাদার পাক বাহিনী সেদিন দিনাজপুর শহর থেকে স্কুলপাড়া হয়ে বর্ডার সাইডে আসছিল যে রুটে সেই রুটে পৌঁছে গেল

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি (প্রতিবেদন) Read More »

সাক্ষাৎকারঃ হাবিলদার মোঃ ফসিহউদ্দিন আহমদ

<১০, ১৪.৩, ৩৫৫–৩৫৬> সাক্ষাৎকারঃ হাবিলদার মোঃ ফসিউদ্দিন আহমদ ২–৫–১৯৭৪          ভারতের সহযোগিতায় আমাদের পুনর্গঠন শুরু হয়। গেরিলা যুদ্ধ বাংলাদেশের ভেতরে চলতে থাকে। ক্যাপ্টেন গিয়াসের নেতৃত্বে পোলাডাঙ্গা এবং সাহেবনগর চরে মুক্তিযোদ্ধারা এপ্রিল মাসের শেষের দিকে ডিফেন্স নেয়। চর এলাকাকে নিজেদের আয়ত্তে রাখার জন্য মে মাসের প্রথম দিকে পাকিস্তানীরা আমাদের উপর আক্রমণ চালায়। আমাদের কিছু সংখ্যক

সাক্ষাৎকারঃ হাবিলদার মোঃ ফসিহউদ্দিন আহমদ Read More »

সাক্ষাৎকারঃ নায়েক মোহাম্মাদ আমিনউল্লাহ

 <১০, ১৪.২, ৩৫৪–৩৫৫> সাক্ষাৎকারঃ নায়েক মোঃ আমিনুল্লাহ ১২–০৬–১৯৭৩ ৩০শে মে আমি ৩০ জন মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে মহিসকুন্তি (কুষ্টিয়া জেলা) হামলা করিতে রওয়ানা হই। শত্রুর সংখ্যা খুব বেশী জানিতে পারিয়া মাঝ পথে আমার কিছু মুক্তিযোদ্ধা পিছনে পালাইয়া যায়। আমি মাত্র ১৪ জন মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে পাক বাহিনীর এক কোম্পানী সৈন্যের উপর বেলা ৩টার সময় অতর্কিত আক্রমণ চালাই। ফলে

সাক্ষাৎকারঃ নায়েক মোহাম্মাদ আমিনউল্লাহ Read More »

Scroll to Top