দশম খণ্ড

সাক্ষাৎকারঃ লেঃ কর্নেল (অবঃ) আবু তাহের

শিরোনাম সূত্র তারিখ ১৯। ১১নং সেক্টরে সংঘটিত যুদ্ধের বিবরণ বাংলা একাডেমীর দলিলপত্র ……… ১৯৭১ <১০, ১৯.১, ৪৪৮-৪৫১> সাক্ষাৎকারঃ লেঃ কর্নেল (অব:) আবু তাহের ১০-৬-১৯৭৫ জুলাই মাসের ২৫ তারিখে বাংলাদেশের পথে ভারতে রওনা হই। আমার সঙ্গে মেজর জিয়াউদ্দিন, ক্যাপ্টেন পাটোয়ারী, মেজর মঞ্জুর ও তার স্ত্রী-ছেলেমেয়ে এবং ব্যাটম্যান রওনা হন। পথে নানা বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে আমরা […]

সাক্ষাৎকারঃ লেঃ কর্নেল (অবঃ) আবু তাহের Read More »

সাক্ষাৎকারঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) নূরুল হুদা

<১০, ১৮.৮, ৪৪৪-৪৪৭> সাক্ষাৎকারঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) নূরুল হুদা মেজর জলিলকে ৯ নং সেক্টরের দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রাথমিক পর্যায়ে পাক ঘাটিঁ শ্রীপুর, বসন্তপুর এবং কৈখালি দখলের জন্য তার বিপরতে টাকী, হিঙ্গলগঞ্জ এবং শমসের নগর মুক্তিবাহিনীর ঘাটি নির্মাণের পরিকল্পনা নিলেন। তিনি প্রথমে টাকীতে হেডকোয়ার্টর স্থাপন করে পরে হিঙ্গলগঞ্জে আমার নেতৃত্বাধীন প্রথম বেইস ক্যাম্প স্থাপন করেন। পাকসেনাদের শক্ত

সাক্ষাৎকারঃ ক্যাপ্টেন (অবঃ) নূরুল হুদা Read More »

সাক্ষাৎকারঃ স. ম. বাবর আলী

<১০, ১৮.৭, ৪৪৩-৪৪৪> সাক্ষাৎকারঃ স, ম, বাবর আলী ২৪-৬-১৯৭৩ ১৫ই মে খুলনা জেলার সাতক্ষীরা মহকুমার ভোমরা বর্ডারে কাষ্টমস হাউসে আমরা বাঙালী ই-পি আর ও পুলিশদের নিয়ে একটি শিবির খুলি। মে মাসের প্রথম দিকে পাক-মিলিটারী অতর্কিতে বেলা ১০ টার দিকে এই শিবির আক্রমণ করে। কিন্তু পাক-মিলিটারী ১ ঘন্টা যুদ্ধ চলার পর পিছু হটতে বাধ্য হয়। তারপরের

সাক্ষাৎকারঃ স. ম. বাবর আলী Read More »

সাক্ষাৎকারঃ রাজিনা আনসারী

<১০, ১৮.৬, ৪৪২> সাক্ষাৎকারঃ রাজিনা আনসারী নভেম্বর মাসে আমি বুকাবুনিয়া পেীঁছি। জনাব আলমগীর বুকাবুনিয়ায় এক হিন্দুবাড়িতে থাকার ব্যবস্থা করে দেন। ট্রেনিং শেষ হবার পর আমি আলমগীর সাহেবের সাথে কয়েকটি অপারেশনে অংশগ্রহন করি। তাঁর নেতৃত্বাধীনে আমি পটুয়াখালী, আমতলী, পাথরঘাট ইত্যাদি স্থানে পাকসেনাদের সাথে সম্মুখসমরে অবর্তীণ হই। আমতলী থানা অপারেশনঃ আমতলী থানা অপারেশনের কথা আমার আজও মনে

সাক্ষাৎকারঃ রাজিনা আনসারী Read More »

সাক্ষাৎকারঃ ডাঃ মোহাম্মদ শাহজাহান

<১০, ১৮.৫, ৪৪১-৪৪২> সাক্ষাৎকারঃ ডা: মোহাম্মদ শাহজাহান   মেজর জলিলকে ৯ নং সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার নিযুক্ত করা হয় এবং হাসনাবাদ ৯ নং সেক্টরের হেডকোয়ার্টার স্থাপন করা হয়। তারপর হাসনাবাদ থেকে টাকীতে হেডকোয়ার্টার স্থানান্তরিত করা হয় এবং স্বাধীনতার পূর্বমুহূর্ত পর্যন্ত সেখানে হেডকোয়ার্টার ছিল। টাকীর নিকটবর্তী তাকিপুরে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ ক্যাম্প খোলা হয়। শাহ জাহান মাষ্টার টাউন শ্রীপুর

সাক্ষাৎকারঃ ডাঃ মোহাম্মদ শাহজাহান Read More »

সাক্ষাৎকারঃ শামসুল আলম তালুকদার

<১০, ১৮.৪, ৪৩৫-৪৪১> সাক্ষাৎকার শামসুল আলম তালুকদার   মে মাসের প্রথম সপ্তাহে মুক্তিবাহিনী ক্যাপ্টেন জিয়ার নেতৃত্বে শরণখোলা থানা আক্রমন করলে পুলিশবাহিনী সাথে সাথে অস্ত্র দিয়ে- ৩২ টি রাইফেল এবং আরও অনেক গোলাগুলি পাওয়া গিয়েছিল। ওখান থেকে ক্যাপ্টেন জিয়া কিছু অস্ত্র আমাকে দেন এবং বেঙ্গল রেজিমেন্টের হাবিলদার আজিজকে (ফুলমিয়া) দেন। আমি আমার কিছু লোক, খাবার এবং

সাক্ষাৎকারঃ শামসুল আলম তালুকদার Read More »

সাক্ষাৎকারঃ মোঃ নূরুল হুদা

<১০, ১৮.৩, ৪২৯-৪৩৫> সাক্ষাতকারঃ মোঃ নুরুল হুদা ১৮-৯-১৯৭৩   ২৬শে এপ্রিল পাকবাহিনী পটুয়াখালী দখল করে ও নানা স্থানে তারা ব্যাপক আক্রমণ ও অত্যাচার আরম্ভ করে। নগন্য অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ওখানে অবস্থান করা আর সম্ভব হলো না। তাই অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহ ও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষনের জন্য ভারত চলে গেলাম। পটুয়াখালী থেকে সুন্দরবন হয়ে ভারত যেতে আমাকে ও অপর দুজন

সাক্ষাৎকারঃ মোঃ নূরুল হুদা Read More »

সাক্ষাৎকারঃ লেঃ শামসুল আরেফিন

<১০, ১৮.২, ৪২৭-৪২৯> সাক্ষাৎকারঃ লেঃ শামসুল আরেফিন* ২০/৩/১৯৭৩ মুজিবনগরে বাংলাদেশ সেনানিবাসে হাজির হই ১১ ই মে। সেখান থেকে ফিল্ড কমিশন নিয়ে ৯ নং সেক্টরে পাঠিয়ে দেয়। খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী ৯ নম্বরের অধীনে ছিল। প্রথম হিঙ্গলগঞ্জ অপারেশন ক্যাম্পে আসি। এখানে দেড় মাস থাকি। ১৩ ই মে থেকে ৬ ই জুলাই পর্যন্ত আমি ক্যাপ্টেন হুদার নেতৃত্বে ৪টি

সাক্ষাৎকারঃ লেঃ শামসুল আরেফিন Read More »

সাক্ষাৎকারঃ মেজর মেহেদী আলী ইমাম

শিরোনাম সূত্র তারিখ ১৮। ৯নং সেক্টরে সংঘটিত যুদ্ধের অন্যান্যের বিবরণ বাংলা একাডেমী দলিলপত্র ১৯৭১ <১০, ১৮.১, ৪২২-৪২৭> সাক্ষাৎকারঃ মেজর মেহেদী আলী ইমাম* ১৫-১০-১৯৭৪   নয় নম্বর সেক্টর গঠন করা হয় খুলনায় কিছু অংশ, ফরিদপুরের কিছু অংশ এবং পুরো বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলা নিয়ে। এই সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার ছিলেন মেজর এম,এ,জলিল। স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রথমার্ধে মে মাসের

সাক্ষাৎকারঃ মেজর মেহেদী আলী ইমাম Read More »

বিজয় অভিযান

বিজয় অভিযান বিজয় অভিযানে মুক্তিযোদ্ধারা শুধূমাত্র নীরব দর্শকই ছিল না। তাদের একটা নির্দিষ্ট ও উদ্দেশ্যমূলক তৎপরতা অবলম্বন করতে হয়েছিল। এই তৎপরতা নভেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এরপর টাকি থেকে একশো পঞ্চাশ মাইল দূরে কৃষ্ণনগরে চার্লি সেক্টরে একটা কনফারেন্সে যোগদান করার জন্য আমাকে ডাকা হয়। চার্লি সেক্টর এই সময় ব্যারাকপুর থেকে কৃষ্ণ নগরে স্থানান্তরিত

বিজয় অভিযান Read More »

Scroll to Top